Class 10 Geography Model Activity Task Part 7 | class 10 Geography Model Activity Part 7

0

 Class 10 Geography Model Activity Task Part 7 | class 10 Geography Model Activity Part 7

Class 10 Geography Model Activity Task Part 7

Class 10 Geography Model Activity Task Part 7 


দশম শ্রেণি ভূগােল মডেল অ্যাক্টিভিটি টাস্ক |  class 10 geography model activity task 

আজকে এই পোস্টে আমরা ক্লাস টেনের October মাসে তোমাদের স্কুল থেকে যে Class 10 Geography Model activity Task করতে দেওয়া হয়েছে, - সেই ভূগোল মডেল অ্যাক্টিভিটি টাস্কের উওর আজকের এই পোস্টে করে দেওয়া হবে। 

আজকের এই পোস্টে Class Geography Model Activity Task Part 7 এর উওর দেওয়া হবে। এর আগের কিছু পোস্টে অন্যান্য বিষয়ের মডেল অ্যাক্টিভিটির উওর করে দেওয়া হয়েছে। চাইলে তোমরা সেগুলো দেখতে পারো।। 

Class 10 Geography Model Activity Task | class 10 geography model activity task part 7

১. বিকল্পগুলি থেকে ঠিক উত্তরটি নির্বাচন করে 

লেখাে :


১.১ মরু অঞ্চলের শুদ্ধ নদীখাত হলাে -

ক) প্লায়া

খ) হামাদা

গ) মরুদ্যান

ঘ) ওয়াদি


উওর ; মরু অঞ্চলের শুদ্ধ নদীখাত হলাে - (ঘ) ওয়াদি। 


১.২ যে ক্ষয়কারী প্রক্রিয়া নদীর ক্ষয়কাজের সঙ্গে যুক্ত নয় সেটি হলাে

ক) অবঘর্ষ

খ) অপসারণ

গ) ঘণ

ঘ) দ্রবণ।


উওর : যে ক্ষয়কারী প্রক্রিয়া নদীর ক্ষয়কাজের সঙ্গে যুক্ত নয় সেটি হলাে - (খ) অপসারণ। 


১.৩ উত্তর-পশ্চিম ভারতে পশ্চিমী ঝঞ্জার প্রভাব লক্ষ করা যায়।


ক) শীতকালে

খ) গ্রীষ্মকালে

গ) বর্ষাকালে

ঘ) শরৎকালে


উওর : উত্তর-পশ্চিম ভারতে পশ্চিমী ঝঞ্জার প্রভাব লক্ষ করা যায় - ক) শীতকালে। 


১.৪ -ভারতের বৃহত্তম তথ্য প্রযুক্তি শিল্প কেন্দ্র হলাে


ক) কলকাতা

খ) হায়দ্রাবাদ

গ) বেঙ্গালুরু

ঘ) চেন্নাই


উওর : ভারতের বৃহত্তম তথ্য প্রযুক্তি শিল্প কেন্দ্র হলাে - গ) বেঙ্গালুরু


. একটি বা দুটি শব্দে উত্তর দাও :


২.১ বায়ুর প্রবাহপথে আড়াআড়ি অবস্থিত বালিয়াড়ি কী নামে পরিচিত?


উওর : বায়ুর প্রবাহপথে আড়াআড়ি অবস্থিত বালিয়াড়ি বার্খান নামে পরিচিত।


২.২ - হিমবাহের উৎপাটন প্রক্রিয়ায় সৃষ্ট একটি ভূমিরূপের নাম লেখাে।


উওর : হিমবাহের উৎপাটন প্রক্রিয়ায় সৃষ্ট একটি ভূমিরূপ হলো করি বা সার্ক। 


২.৩ -ভারতের উপদ্বীপীয় মালভূমির একটি স্কুপ পর্বতের নাম লেখাে।


উওর : ভারতের উপদ্বীপীয় মালভূমির একটি স্কুপ পর্বতের নাম হলো সাতপুরা। 


২.৪ - ভারতের কোন মৃত্তিকা কার্পাস চাযের পক্ষে আদর্শ?


উওর : ভারতের কৃষ্ণ বা কার্পাস মৃত্তিকা কার্পাস চাযের পক্ষে আদর্শ।। 



. সংক্ষিপ্ত উত্তর দাও : 


৩.১ - বহুমুখী নদী উপত্যকা পরিকল্পনার দুটি উদ্দেশ্য উল্লেখ করাে। 


উওর : বহুমুখী পরিকল্পনা গ্রহণের মাধ্যমে বিভিন্ন উদ্দেশ্য সাধন করা হয়। যেমন - 


▶ • বন্যা নিয়ন্ত্রণ : বহুমুখী নদী পরিকল্পনার মাধ্যমে কোনো নদীর উপর বাঁধ দিয়ে সেই নদীর বন্যা নিয়ন্ত্রণ হয়।

▶ জল সঞ্চয় • বর্ষাকালে নদীর অতিরিক্ত জলকে নদীসংলগ্ন বিশাল জলাধারে সঞ্চিত করা হয়। 

▶ কৃষি জমিতে ব্যবহার : জলাধারে সঞ্চিত জলকে ব্যবহার করে খালের মাধ্যমে তা কৃষি জমিতে ব্যবহার করা হয়। 

▶ মৎসচাষ :  এছাড়াও সঞ্চিত জলকে ব্যবহার করে তা মৎস্য চাষে ব্যবহার করা হয়। 

এছাড়াও বহুমুখী নদী পরিকল্পনার মাধ্যমে পানীয় জলও সরবরাহ করা হয়। 

( তোমরা ওপরের যেকোনো দুটি বস তিনটি পয়েন্ট লিখতে পারো। 


৩.২ ভারতীয় কৃষির সমস্যা সমাধানের যে কোনাে দুটি উপায় উল্লেখ করাে।


উওর : ▶ ক্ষুদ্রাকৃতি জমিজোতের সমাধান : ক্ষুদ্রাকৃতি জমিজোতগুলির সমাধানকল্পে জমিজোতগুলিকে সমবায় ফার্মের অধীনে এনে চাষের পরিকল্পনা করা যেতে পারে। উন্নত সার ও বীজ-সংক্রান্ত গবেষণায় উৎসাহদান; উন্নত বীজ, সংকর বীজ তৈরি, রাসায়নিক সার


▶ কৃষকদের আর্থিক সহায়তা দান : যদি সরকারী এবং বেসরকারী ভাবে খুবই কম সুদে কৃষকদের ঋণ দেওয়া হয়, তাহলে কৃষকরা ব্যাংক এবং বিভিন্ন সংস্থা থেকে টাকা নিয়ে তাদের কৃষি ক্ষেত্রে ব্যবহার করতে পারবেন। এবং এভাবে কৃষির উন্নতি সম্ভব।।

এছাড়াও - জমিতে উচ্চফলনশীল বীজের ব্যবহার, আধুনিক যন্ত্রপাতি ব্যবহার করলেও কৃষি সমস্যা দূর হয়।


৪. নীচের প্রশ্নটির উত্তর দাও :


৪.১ ভারতীয় পরিবহন ব্যবস্থায় সড়কপথের গুরুত্ব অপরিসীম’ – বক্তব্যটির যথার্থতা বিচার করাে।


উওর: যেকোনো দেশের বা অঞ্চলের উন্নয়ন, সেই দেশের বা অঞ্চলের পরিবহন ব্যবস্থার ওপরেও অনেকটাই নির্ভরশীল। ভারতের পরিবহন ব্যবস্থায় সড়ক পথের গুরুত্ব - 


▶সড়কপথ পরিবহনের মাধ্যমে খুব সস্তায় স্বল্প দূরত্বে যাত্রী ও পণ্য পরিবহণ করা যায়। 


▶গ্রামের কৃষিজ ও বনজ সম্পদ সড়ক পরিবহনের মাধ্যমে গ্রামের সঙ্গে শহরের সংযােগ রক্ষা হয় । 


▶ যাত্রী পরিবহণ ইত্যাদি সম্ভব হয় এবং সর্বোপরি গ্রামীণ অর্থনৈতিক বিকাশ ও উন্নয়নে সড়কপথ খুবই গুরুত্বপূর্ণ।।


▶ বিভিন্ন শিল্পের কাঁচামাল, শিল্পজাত দ্রব্য ও শিল্পের প্রয়জনীয় নানা জিনিসপত পরিবহনের ক্ষেত্রেও সড়কপথ খুবই গুরুত্বপূর্ণ।। 



৫. নীচের প্রশ্নটির উত্তর দাও :


৫.১ ভারতের জনবণ্টনের তারতম্যের প্রাকৃতিক কারণগুলি বর্ণনা করাে।


উওর : ভারতের সর্বত্র সমান জনসংখ্যা নেই।  কোথাও কম এবং কোথাও বেশি।। এবং ভারতের বিভিন্ন অংশে এরূপ অসম জনবন্টনের অনেকগুলি কারণ রয়েছে।। তার মধ্যে নির্দিষ্ট কারণ হলো - 


 ⚫ -প্রাকৃতিক কারণ-


▶ভূপ্রকৃতি : ভারতে সর্বত্র অসম জনবন্টনের তারতম্যের প্রধান কারণ হিসেবে ভূপ্রকৃতি যথেষ্ট গুরুত্বপূর্ণ।। ভূমির উচ্চতা, ঢাল, বন্ধুরতা, জলমগ্ন জলাভূমি প্রভৃতি উপাদানের ওপর ভিত্তি করে জনবসতি গড়ে ওঠে। সিন্ধু, গঙ্গা ও উপকূলীয় সমভূমি কৃষি, যােগাযােগ ব্যবস্থা ও শিল্পে উন্নত। তাই জনসংখ্যা খুব বেশি। আবার, হিমালয় পার্বত্য অঞ্চল উঁচু ও বন্ধুর হওয়ায় যােগাযােগ ব্যবস্থা, শিল্প ও কৃষিতে অনুন্নত। তাই, জনসংখ্যা এখানে খুবই কম। 


▶ নদনদী: ভারতে গঙ্গা, ব্রম্মপুত্র, গােদাবরী, কৃয়া, কাবেরী প্রভৃতি নদী অববাহিকা উর্বর হওয়ায় জনসংখ্যা বেশি। প্রত্যক্ষভাবে নদীর মাধ্যমে জলসেচ, জলবিদ্যুৎ উৎপাদন, পানীয় জল সরবরাহ করা হয়। নদী যােগাযােগ

ব্যবস্থার গুরুত্বপূর্ণ মাধ্যম হওয়ায় নদী উপত্যকায় শিল্পের বিকাশ ঘটেছে। তাই নদী সমভূমি জনাকীর্ণ।


▶জলবায়ু : জনসংখ্যার স্থানীয় বণ্টন জলবায়ুর দ্বারা প্রভাবিত হয়। উপকূলের জলবায়ু সারাবছর মনােরম বলে জনসংখ্যা বেশি। উত্তর-পূর্ব পাহাড়ি রাজ্যগুলিতে জলবায়ু স্যাতসেঁতে বলে জনসংখ্যা কম। আবার, উচ্চ হিমালয় পার্বত্য অঞ্চলে অত্যধিক শৈত্য এবং থর মরু অঞ্চলে অত্যধিক গরম ও স্বল্প বৃষ্টির কারণে স্থানগুলি জনবিরল।

বৃষ্টিপাতের বন্টন জনসংখ্যার বন্টনের ওপর প্রভাব ফেলে। 


▶ মৃত্তিকা : উর্বর লালমাটি, কৃয় মৃত্তিকা ও পলিমাটি চাষ-আবাদের উপযােগী। এসব মাটিতে ধান, গম, পাট, তুলা, আখ প্রভৃতি ফসল প্রচুর পরিমাণে উৎপন্ন হয়। ভারতের প্রধান নদী অববাহিকা অঞ্চলগুলিতে এই ধরনের উর্বর

মাটির প্রাধান্য থাকায় এসব অঞ্চলে কৃষিজীবী মানুষের আধিক্য দেখা যায়।


▶জলাশয় ও ভৌমজল : জলনিকাশি ব্যবস্থা, ভৌমজলস্তরের গভীরতা ও প্রাপ্তি, জলাভূমির অবস্থান প্রভৃতি গ্রামীণ জনসংখ্যাকে ব্যাপকভাবে প্রভাবিত করে। থর মরুভূমির জনবণ্টন বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই জলের উৎসের ওপর

নির্ভরশীল। বন্যাপ্রবণ অঞ্চলগুলিতে, যেখানে জলনিকাশি ব্যবস্থা উন্নত, সেখানে প্রচুর মানুষ বসবাস করে। সমভূমি অঞ্চলের মধ্যে যেখানে ভৌমজল সহজে পাওয়া যায়, সেখানে কৃষিকাজ উন্নত বলে জনসংখ্যাও বেশি।


▶বনভূমি: উত্তর-পূর্বের পার্বত্য অঞ্চল, আন্দামান ও নিকোবর দ্বীপপুঞ্জের গভীর বনভূমি বসবাসের প্রতিকূল পরিবেশ হওয়ায় জনসংখ্যা কম।


একটি মন্তব্য পোস্ট করুন

0মন্তব্যসমূহ
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন (0)
To Top