তিতুমীরের বারাসাত বিদ্রোহ সম্পর্কে লেখ || বাংলায় ওয়াহাবি আন্দোলনের প্রসারে তিতুমীরের ভুমিকা আলোচনা করো || বাংলার ওয়াহাবি আন্দোলনের তিতুমীরের ভূমিকা

1

তিতুমীরের বারাসাত বিদ্রোহ সম্পর্কে লেখ || বাংলায় ওয়াহাবি আন্দোলনের প্রসারে তিতুমীরের ভুমিকা আলোচনা করো || বাংলার ওয়াহাবি আন্দোলনের তিতুমীরের ভূমিকা


তিতুমীরের বারাসাত বিদ্রোহ সম্পর্কে লেখ || বাংলায় ওয়াহাবি আন্দোলনের প্রসারে তিতুমীরের ভুমিকা আলোচনা করো


Table Of Contents

বাংলায় ওয়াহাবি আন্দোলন
• বারাসাত বিদ্রোহের ব্যর্থতার কারণ
• বারাসাত বিদ্রোহের মূল কারণ কী
• তিতুমীরের বারাসাত বিদ্রোহের প্রধান লক্ষ্য কী ছিল
• বারাসাত বিদ্রোহ সংঘটিত হয় কত সালে
• বারাসাত বিদ্রোহ কে নেতৃত্ব দেন
• বারাসাত বিদ্রোহ কোথায় হয়েছিল
• বারাসাত বিদ্রোহের ব্যর্থতার কারণ
• বারাসাত বিদ্রোহের মূল কারণ কী
• তিতুমীরের বারাসাত বিদ্রোহের প্রধান লক্ষ্য কী ছিল
• বারাসাত বিদ্রোহ সংঘটিত হয় কত সালে
• বারাসাত বিদ্রোহ কে নেতৃত্ব দেন
• বারাসাত বিদ্রোহ কোথায় হয়েছিল

* তিতুমীরের বারাসাত বিদ্রোহ সম্পর্কে লেখ

 * বাংলায় ওয়াহাবি আন্দোলনের প্রসারে তিতুমীরের ভুমিকা আলোচনা করো

 *  বাংলার ওয়াহাবি আন্দোলনের তিতুমীরের ভূমিকা


তিতুমীরের বারাসাত বিদ্রোহ সম্পর্কে লেখ || বাংলায় ওয়াহাবি আন্দোলনের প্রসারে তিতুমীরের ভুমিকা আলোচনা করো || বাংলার ওয়াহাবি আন্দোলনের তিতুমীরের ভূমিকা


-ভুমিকা ::-  অষ্টাদশ শতকে আরব দেশে আব্দুল ওয়াহাব নামে এক ব্যক্তি " তরিকা-ই- মহম্মদীয়া"  (যার অর্থ হচ্ছে মহম্মদ প্রদর্শিত) পথ। এই ভাবধারা নিয়ে এক মুসলিম পুনরজ্জীবনবাদী আন্দোলন শুরু করেন।। এই কারণেই তরিকা - ই-মহম্মদীয়া "ওয়াহাবি" আন্দোলন নামেই বেশি পরিচিত। ভারতে ওয়াহাবি আন্দোলনের প্রকৃত প্রতিষ্ঠাতা কে- তা নিয়ে অনেকের অনেক রকমের মতামত আছে। কিন্তু বেশিরভাগের মতে আঠারো শতকে  ভারতে ওয়াহাবি আন্দোলনের সুচনা করেছিলেন দিল্লির মুসলিম সন্ত " শাহ ওয়ালিউল্লাহ" এবং তার পুএ আজিজ। তাদের লক্ষ্য ছিল ভারতের বিভিন্ন জায়গায় ঘুরে এই ওয়াহাবি আদর্শের প্রচারে এবং ওয়াহাবি আন্দোলনকে একটি জনপ্রিয় ধর্মীয় আন্দোলনে পরিনত করা।
কিন্তু এখানে কথা ছিল যে শাহ ওয়ালিউল্লাহ এবং তার পুএ আজিজ এই আন্দোলন শুরু করলেও ভারতে ওয়াহাবি আন্দোলনকে জনপ্রিয় করে তুলেছিলেন উওরপ্রদেশের রায়বেরিলির বাসিন্দা " সৈয়দ আহমেদ "। এজন্য সৈয়দ আহমেদকেই ভারতে ওয়াহাবি আন্দোলনের প্রকৃত প্রতিষ্ঠাতা বলা হয়।

বাংলায় ওয়াহাবি আন্দোলনের প্রসার::-
-
- তিতুমীর বা মির নিসার আলি মক্কায় হজ করতে গিয়ে ওয়াহাবি আন্দোলনের প্রানপুরুষ আব্দুল ওয়াহাবের আদর্শে অনুপ্রাণিত হন। এবং এই ওয়াহাবি ভাবধারা নিয়ে তিনি বাংলায় ধর্ম আন্দোলনের চাদরে বাংলার রাজশাহী, চব্বিশ পরগনা, ঢাকা, আরও বেশকিছু স্থানে ওয়াহাবি আন্দোলন শুরু করেন। (1831)

- বারাসাত  বিদ্রোহ ::-
-
- মির নিসার আলি মক্কায় হজ করতে গিয়ে ওয়াহাবি আন্দোলনের প্রানপুরুষ আব্দুল ওয়াহাবের আদর্শে অনুপ্রাণিত হন। এবং বাংলায় ফিরে এসে চব্বিশ পরগনা,নদীয়া, যশোহর, ঢাকা প্রভৃতি স্থানর গরিব ও নির্যাতিত মুসলিম চাষিদের নিয়ে ধর্মীয় আন্দোলনের নামে তিনি আসলে বাংলার অত্যাচার জমিদার, মহাজন ও ইংরেজদের বিরুদ্ধে 1830-31 খ্রিষ্টাব্দের দিকে এক শক্তিশালী বিদ্রোহ শুরু করেন। যা বারাসাত বিদ্রোহ নামে পরিচিত।

তিতুমীরের বারাসাত বিদ্রোহের কারণ ||  তিতুমীরে কী কারণে বারাসাত বিদ্রোহ করেছিল | তিতুমীরের বারাসাত বিদ্রোহের কারণ কী ছিল? 


-
-1, গরিব কৃষকদের ওপর মহাজন, জমিদারদের এবং ইংরেজদের শোষন এবং নানা ধরনের অত্যাচার।


-2, ইসলাম ধর্মের সংস্কার
-
- যেহেতু তিতুমীর তার বারাসাত বিদ্রোহ ওয়াহাবি আন্দোলনের ভাবধারা নিয়ে শুরু করেছিলেন,তাই প্রথম দিকে তিনি এই একটি মুসলিম ধর্মীয় আন্দোলন হিসেবে শুরু করেছিলেন।। কিন্তু ইসলাম ধর্মের শুদ্ধীকরন মুলক আন্দোলন হবে শুরু হলেও পরে এটি জমিদার ও ইংরেজ বিরোধী আন্দোলনে পরিণত হয়।।
-

-3, জমিদার ও ইংরেজ শাষনের অবসান ঘটানো।

- তিতুমীর তার এই বারাসাত বিদ্রোহ হিন্দু এবং মুসলিম কৃষকদের নিয়ে,  তাদের ওপর কড়া নীলকর সাহেব এবং জমিদারদের বিভিন্ন অত্যাচারের হাত থেকে মুক্তি পাওয়ার জন্য আন্দোলন শুরু করেন।



-4, নীলকরদের অত্যাচার থেকে মুক্তি লাভ করা।

- যেহেতু নীলকর সাহেবরা এদেশের চাষীদের নির্মমভাবে অত্যাচার করত সেজন্য, চাষীদের উপর থেকে নীলকর সাহেবদের এরকম অত্যাচার এর অবসান ঘটানোর জন্য এই আন্দোলন শুরু হয়।।

-

বিদ্রোহের ঘোষণা :::-


-
- তিতুমীর ঘোষণা করেন যে কোনো চাষি আর জমিদার এবং ইংরেজদের খাজনা দেবে না।
- ওয়াহাবিরা তাদের দাড়ি রাখতে পারবে।
- তিতুমীর এইও ঘোষণা করেন যে এখন থেকে সবাই তাকেই খাজনা দেবে। এবং নিজেকে তিতুমীর বাদশা বলে ঘোষণা করেন।


- বাশের কেল্লা নির্মান ::-
-
- তিতুমীর নিজের বারাসাত বিদ্রোহ ঘোষণার পর তিনি নারকেল বেড়িয়া গ্রামে তার অনুগামীদের নিয়ে বাশের কেল্লা নির্মাণ করেন। এবং এটাই হয় তার রাজমহল।


-কৃষ্ণদেব রায়ের সঙ্গে  বিরোধ ::-
-
- তিতুমীর নিজেকে বাদশাহ বলে ঘোষণার পর তিনি জমিদারদের ক্ষমতা কমানোর জন্য চাষিদের জমির কর তাকে দিতে বলেন। এবং এই কারণে জমিদার কৃষ্ণদেব রায়ের সঙ্গে তার বিরোধ বাধে।



তিতুমীরের বারাসাত বিদ্রোহ চরিত্র ও প্রকৃতি ||  বাংলায় ওয়াহাবি আন্দোলনের চরিত্র ও প্রকৃতি ||

তিতুমীরের  বারাসাত বিদ্রোহের চরিত্র ও প্রকৃতি



- 1831 খ্রিষ্টাব্দের  এর এই বারাসাত বিদ্রোহের চরিত্র ও প্রকৃতি 

- 1,  হিন্দু বিরোধী আন্দোলন ::-
-
--- বহু পন্ডিতদের মতে 1831 ওর বারাসাত বা তিতুমীরের ওয়াহাবি আন্দোলন ছিল একটি হিন্দু বিরোধী আন্দোলন। কেননা এখানে বার বার হিন্দু জমিদারদের লক্ষ্য করে আন্দোলন অগ্রসর হয়েছিল।


-2, কৃষক বিদ্রোহ ::-
-
- তিতুমীরের এই বারাসাত বিদ্রোহ ধর্মীয় আন্দোলনের আবরনে শুরু হলেও আস্তে আস্তে তা জমিদার ও নীলকর বিরোধী  কৃষক আন্দোলনে পরিনত হয়েছিল। 

-3, ইংরেজ বিরোধী আন্দোলন ::-
-
-অনেকের মতে বারাসাত বিদ্রোহ ধর্মীয় আন্দোলনের বেড়া টোপকে ব্রিটিশ বিরোধী আন্দোলনে পরিনত হয়েছিল। তিতুমীর নিজেকে বাহশাহ বলে ঘোষণা করেন এবং নিজেই ব্রিটিশ সরকার,জমিদার, এবং ইংরেজ নীলকর বিরোধী আন্দোলনে সামিল হয়।


- ধর্ম নিরপেক্ষ আন্দোলন ::-

-
- প্রথম দিকে এই আন্দোলন হিন্দু অত্যাচারি জমিদার বিরোধী হিসাবে হলেও অনেক সময় গরিব ও অত্যাচারিত হিন্দু চাষিরাও তিতুমীরের এই আন্দোলনে সামিল হয়েছিল।


---
-বিদ্রোহের অবসান ::-
-
- জমিদার এবং ব্রিটিশ বিরোধী এই আন্দোলন খুব কম সময়েই প্রবল আকার ধারন করে। তিতুমীরের এই বারাসাত বিদ্রোহের তীব্র আকার নীতে দেখে জমিদার ও নীলকরদ সাহেবরা ব্রিটিশ সরকারের কাছে এই বিদ্রোহ দমনের আবেদন জানায়।। এর ভিত্তিতে ব্রিটিশ সরকার 1831 খ্রিষ্টাব্দের 14 নভেম্বর উইলিয়াম বেন্টিং সেনা বাহিনী তিতুমীরের বাশের কেল্লার সামনে পাঠান। এবং এই সেনাবাহিনীর গোলার আঘাতে তিতুমীরের বাশের কেল্লা ধংস হয়। এবং তিতুমীর বাশের কেল্লার ভিতরে গোলার আঘাতে প্রান হারান। এবং বাকিদের জেল এবং ফাঁসির মাধ্যমে বিদ্রোহের অবসান ঘটানো হয়।



বারাসাত বিদ্রোহের ব্যর্থতার কারণ কী || বাংলায় ওয়াহাবি আন্দোলন ব্যর্থতার কারণ || তিতুমীরের বারাসাত বিদ্রোহ ব্যর্থতার কারণ


বারাসাত বিদ্রোহ ব্যর্থতার কারণ কী?

আধুনিক অস্ত্রের অভাব :

- বারাসাত বিদ্রোহের মূল কারণ হিসেবে বলা যেতে পারে আধুনিক অস্ত্রের অভাব।। তিতুমীর এবং তিতুমীরের অনুগামীদের কাছে সেই পরিমাণ আধুনিক অস্ত্র ছিল, না যা ব্রিটিশ সরকারের সৈনিকদের হাতে ছিল।। এজন্য যখন ব্রিটিশ সরকারের সেনাবাহিনী তিতুমীর বাঁশের কেল্লা আক্রমণ করে সে সময় খুব অল্প সময়ের মধ্যেই তিতুমীরের অনুগামীরা ব্রিটিশ সেনাবাহিনীর হাতে পরাজিত হয়।।

বিদ্রোহ চালিয়ে যাওয়ার মতো সৈনিকের অভাব :

-  যেকোনো বিদ্রোহকে চালিয়ে যাওয়ার জন্য বা বিদ্রোহের কে ধরে রাখার জন্য প্রয়োজন হয় যোগ্য নেতৃত্ব এবং ভালো প্রশিক্ষণ প্রাপ্ত সৈনিক।। কিন্তু ব্রিটিশ সরকারের কাছে এরকম সুযোগ সুবিধা থাকলেও তিতুমীরের এরকম কোনো সুযোগ সুবিধা ছিল না।। গ্রাম অঞ্চলের কৃষক অল্পদিনের অস্ত্রধারণের শিক্ষায় শিক্ষিত হলেও ব্রিটিশ সরকারের আধুনিক প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত সেনাবাহিনীর আধুনিক অস্ত্রের সামনে তিতুমীরের অনুগামীরা খুব অল্পসময়ের মধ্যেই হেরে যায়।।


- কোনো সাহায্য না পাওয়া :
-
-  তিতুমীর তার এই বারাসাত বিদ্রোহ চালিয়ে যাওয়ার সময় যখন জমিদার এবং নীলকর সাহেবরা ব্রিটিশ সরকারের কাছে আধুনিক সেনাবাহিনী সাহায্য চেয়ে ছিল, তখন তিতুমীর তার সপক্ষে বিদ্রোহকে ধরে রাখার মতো বাইরে থেকে কোনো প্রকার সাহায্য পায়নি।। যার জন্য তার এই বিদ্রোহ আগে থেকেই অনেকটা দুর্বল ছিল।।

- তিতুমীরের মৃত্যু :

-   1831 খ্রিস্টাব্দে কামানের গোলায় তিতুমীরের বাঁশের কেল্লা ধ্বংস হওয়ার সময়, বারাসাত বিদ্রোহের মূল স্তম্ভ তিতুমীর সেখানে মারা যান!! যার ফলে তিতুমীরের বারাসাত বিদ্রোহের প্রধান নেতা হারিয়ে যায়।। যার ফলে এই বিদ্রোহকে পরে চালিয়ে  যাওয়ার কোনো প্রশ্নই বেঁচে থাকেনি।।।


🔶🔷🔶🔷🔶🔷🔶🔷🔶🔷🔶🔷🔶🔷🔶


তিতুমীরের বারাসাত বিদ্রোহ সম্পর্কে আরও কিছু গুরুত্বপূর্ণ তথ্য!! যা আমাদের জেনে রাখা দরকার।


বারাসাত বিদ্রোহ বলতে কী বোঝায়??


✅ - 1831 খ্রিস্টাব্দে তিতুমীর (মীর নিসার আলীর) নেতৃত্বে - হিন্দু ও মুসলিম কৃষকরা অত্যাচারী জমিদার ও নীলকরদের বিরুদ্ধে যে আন্দোলন শুরু করেছিল তাকে, বারাসাত বিদ্রোহ বলে।।।
তিতুমীরের বারাসাত বিদ্রোহ ধর্মীয় আন্দোলন হিসেবে শুরু হলেও এই আন্দোলন মূলত ছিল অত্যাচারী জমিদার এবং অত্যাচারী নীলকর সাহেবদের সাথে সাথে ইংরেজ সরকার শাষন বিরোধী।।।  তিতুমীরের নেতৃত্বে খুব অল্পসময়ের মধ্যেই তার এই বারাসাত বিদ্রোহ - 24 পরগনা, নদীয়া, যশোহর, মালদহ, ঢাকা প্রকৃতি জেলাগুলিতে ছড়িয়ে পড়েছিল।। এবং তিতুমীর তার এই বিদ্রোহ চালিয়ে যাওয়ার জন্য নারকেলবেরিয়া গ্রামে বাঁশের কেল্লা নির্মাণ করেছিলেন।। কিন্তু তিতুমীরের এই ইংরেজ সরকার এবং অত্যাচারী জমিদার বিরোধী আন্দোলন 1831 খ্রিস্টাব্দে ব্রিটিশ সরকারের সেনাবাহিনীর কামানের গোলার আঘাতে খুব অল্পসময়ের মধ্যেই স্তব্ধ হয়ে যায়।।।



বাংলায় ওয়াহাবি আন্দোলন শুরু করেছিলেন কে??

✅ মীর নিসার আলী।

- তিতুমীরের বিদ্রোহের অপর নাম কী?

✅ বারাসাত বিদ্রোহ।



বারাসাত বিদ্রোহের নেতৃত্ব দেন কে?

✅ মীর নিসার আলী ( তিতুমীর )।



তিতুমীরের সেনাপতি কে ছিলেন

✅ গোলাম মাসুম ছিলেন তিতুমীরের সেনাপতি



তিতুমীরের অনুগামীরা কী নামে পরিচিত ছিল?

অথবা,
তিতুমীরের অনুগামীদের কী বলা হত?

✅ হেদায়তি।



বারাসাত বিদ্রোহ সংঘটিত হয় কত সালে

✅ 1831 খ্রিষ্টাব্দে তিতুমীরের নেতৃত্বে বারাসাত বিদ্রোহ সংঘটিত হয়।।


কত খ্রিস্টাব্দে তিতুমীরের বাঁশের কেল্লা ধ্বংস হয়?
অনুরুপ প্রশ্ন -

বাঁশেরকেল্লা ধ্বংস হয় কত সালে?

✅ 1831 খ্রিষ্টাব্দে।


কত খ্রিস্টাব্দে তিতুমীর মৃত্যু হয়?

✅  1831 খ্রিস্টাব্দে।

বারাসাত বিদ্রোহ কত সালে কার নেতৃত্বে সংগঠিত হয়?

✅ মীর নিসার আলী ( তিতুমীর )।


বারাসাত বিদ্রোহ কোথায় হয়েছিল?

✅ 1831 খ্রিস্টাব্দে তিতুমীরের নেতৃত্বে এই বিদ্রোহ 24 পরগনা, নদীয়া, যশোহর, মালদহ, ঢাকা প্রকৃতি জেলাগুলিতে ছড়িয়ে পড়েছিল।।



বারাসাত বিদ্রোহের উদ্দেশ্য বা লক্ষ্য কী ছিল?

তিতুমীরের আন্দোলনের উদ্দেশ্য কী ছিল?


✅ তিতুমীর তার এই বারাসাত বিদ্রোহের মাধ্যমে অত্যাচারী জমিদার এবং নীলকর সাহেবদের শাসনের অবসান ঘটিয়ে,  ইসলাম ধর্মের শুদ্ধিকরণ করতে চেয়েছিলেন।।।

🔷🔶🔷🔶🔷🔶🔷🔶🔷🔶🔷🔶🔷🔶🔷

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন

1মন্তব্যসমূহ
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন
To Top