দশম শ্রেণির জীবনবিজ্ঞান মডেল অ্যাক্টিভিটি টাস্ক || দশম শ্রেণীর জীবন বিজ্ঞান মডেল অ্যাক্টিভিটি টাস্ক পার্ট 1+ 2 +3 || class 10 life science model activity task || Class 10 Life Science Model Activity
Class 10 Life science model activity task |
- Topic Of Today's Post -
• দশম শ্রেণির মডেল অ্যাক্টিভিটি টাস্ক
• দশম শ্রেণির জীবনবিজ্ঞান মডেল অ্যাক্টিভিটি টাস্ক
• জীবন বিজ্ঞান মডেল অ্যাক্টিভিটি টাস্ক
• Model Activity Task Class 10
• Life Science Model Activity Task Class 10
• দশম শ্রেণীর জীবন বিজ্ঞান মডেল অ্যাক্টিভিটি টাস্ক
• ক্লাস টেন জীবন বিজ্ঞান মডেল অ্যাক্টিভিটি টাস্ক
• মডেল অ্যাক্টিভিটি টাস্ক class 10 জীবন বিজ্ঞান পাট 1
• মডেল অ্যাক্টিভিটি টাস্ক ক্লাস টেন জীবন বিজ্ঞান পাঠ 2
• মডেল অ্যাক্টিভিটি টাস্ক ক্লাস টেন জীবন বিজ্ঞান পাঠ 3
• ক্লাস টেন জীবনবিজ্ঞান মডেল অ্যাক্টিভিটি টাস্ক
• ক্লাস টেন জীবন বিজ্ঞান মডেল অ্যাক্টিভিটি টাস্ক পার্ট 1
• ক্লাস টেন জীবন বিজ্ঞান মডেল অ্যাক্টিভিটি টাস্ক পার্ট 2
• ক্লাস টেন জীবন বিজ্ঞান মডেল অ্যাক্টিভিটি টাস্ক পার্ট 3
• লাইফ সাইন্স মডেল অ্যাক্টিভিটি টাস্ক
• Model activity task class 10 life science
• Class 10 Life science model activity task
• wb class 10 Life science model activity task
• Model activity task class 10 life science 2021
• Model activity task class 10 life science part 1
• Model activity task class 10 life science part 2
• Model activity task class 10 life science part 3
🔷🔶🔷🔶🔷🔶🔷🔶🔷🔶🔷🔶🔷🔶🔷
দশম শ্রেণির মডেল অ্যাক্টিভিটি টাস্ক || দশম শ্রেণির জীবন বিজ্ঞান মডেল অ্যাক্টিভিটি টাস্ক || দশম শ্রেণীর জীবন বিজ্ঞান মডেল অ্যাক্টিভিটি টাস্ক পার্ট 1 || Model activity task class 10 life science || Model activity task class 10 life science 2021
👇👇👇👇👇👇👇👇👇👇👇👇👇👇👇
🅿 1 - স্নায়ুকোশের একটি পরিচ্ছন্ন চিত্র অঙ্কন করে নিম্নলিখিত অংশগুলি চিহ্নিত করো।।
(ক) ডেনড্রন (খ) সোয়ান কোশ (গ) প্রাণপুরুষ (ঘ) অ্যাক্সোলোমা।
উওর :
class 10 life science model activity task |
🅿 2 - জীবের প্রকরণ সৃষ্টিতে মিয়োসিস এর ভূমিকা উল্লেখ করো।। মাইটোসিস কোশ বিভাজনের অ্যানাফেজ দশার তিনটি বৈশিষ্ট্য লেখো।।
✅উওর : জীবের প্রকরণ সৃষ্টিতে মিয়োসিস এর ভূমিকা হলো, মিয়োসিস কোশ বিভাজনের সময় সমসংস্থ ক্রোমোজোমের নন সিস্টার ক্রোমাটিডদ্বয়ের মধ্যে খণ্ডাংশের ( খন্ডক ) এর বিনিময় ঘটার ফলে যেদিন বিনিময় হয় তার দ্বারা প্রজাতির জিনগত ভেদ বা প্রকরণ সৃষ্টি হয়।।।।
মাইটোসিস কোষ বিভাজনের অ্যানোফেজ দশার তিনটি বৈশিষ্ট্য হলো -
প্রথমত - ক্যারিওকাইনেসিসের চারটি দশার মধ্যে অ্যানোফেজ হলো সবচাইতে ক্ষণস্থায়ী দশা।।
দ্বিতীয়তঃ অ্যানাফেজ দশার শুরুতে প্রতিটি ক্রোমোজোমের সেন্ট্রোমিয়ার দুই ভাগে বিভক্ত হয়ে যায়। যার ফলে প্রতিটি ক্রোমাটিড নতুন সেন্ট্রোমিয়ার সহ অপত্য ক্রোমোজোম এ রূপান্তরিত হয় এবং এরপর অ্যানোফেজীয় চলন দেখা যায়।।
তৃতীয়তঃ অ্যানোফেজ দশার অ্যানোফেজীয় চলন এর সময় বেমের বিষুব অঞ্চলে ইন্টার্নাজোনাল বেমতন্তুর আবির্ভাব ঘটে।।
চতুর্থ : অ্যানোফেজ দশার শেষের দিকে প্রতিটি ক্রোমোজোম বেমের মেরুপ্রান্তে পৌঁছায়।।
( উপরের যেকোন তিনটি পয়েন্ট তোমরা লিখতে পারো।। এখানে তোমাদের সুবিধার্থে একটি পয়েন্ট বেশি দেওয়া হয়েছে )
🅿3 - অগ্রস্থ প্রকটতা নিয়ন্ত্রণ করে যে উদ্ভিদ হরমোন তার তিনটি ভূমিকা লেখো।। রক্তে শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণে ইনসুলিন হরমোনের ভূমিকা উল্লেখ করো।।
উওর : উদ্ভিদের অগ্রস্থ প্রকটতা নিয়ন্ত্রণকারী হরমোনটির নাম হল অক্সিন।।।
অক্সিন হরমোনের কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা হল -
প্রথমত : অক্সিন হরমোন হলো উদ্ভিদের প্রধান বৃদ্ধি নিয়ন্ত্রক হরমোন।।। অক্সিন হরমোন উদ্ভিদের ডিএনএ সংশ্লেষ করে এবং কোশ বিভাজনের মাধ্যমে উদ্ভিদের আকার ও আয়তন বৃদ্ধি করে।।
দ্বিতীয়তঃ উদ্ভিদের অক্সিন হরমোন উদ্ভিদের অপরিণত পাতা, মুকুল এবং অপরিণত ফল মোচন রোধ করে।।।
তৃতীয়তঃ অক্সিন হরমোন উদ্ভিদ দেহের স্বাভাবিক ফল গঠনে এবং ফলের বৃদ্ধিতে সাহায্য করে।। এছাড়াও যদি উদ্ভিদ দেহে কৃত্রিম অক্সিন ইন্ডোল বিউটারিক অ্যাসিড প্রয়োগ করা যায়, তাহলে পার্থেনোকার্পি পদ্ধতিতে উদ্ভিদের বীজবিহীন ফল উৎপাদন করা যায়
চতুর্থ : উদ্ভিদের ট্রপিক চলন নিয়ন্ত্রণে অক্সিন হরমোনের বিশেষ ভূমিকা থাকে।। উদ্ভিদের ফোটোট্রপিক ও জিওট্রপিক চলন অক্সিন হরমোনের দ্বারা নিয়ন্ত্রিত হয়।।
রক্তে শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণে ইনসুলিন হরমোনের ভূমিকা :
- রক্তে যদি শর্করার পরিমাণ স্বাভাবিকের তুলনায় অতিরক্ত হারে বৃদ্ধি পায় বা বেড়ে যায় তাহলে ইনসুলিন হরমোন গ্লাইকোজেনেসিস প্রক্রিয়ায় রক্তের অতিরিক্ত গ্লুকোজকে গ্লাইকোজেন রুপে, পেশী ও যকৃতের সঞ্চয় করে দেয়।।
- এবং যদি রক্তে শর্করার পরিমাণ স্বাভাবিকের তুলনায় কমে যায় তাহলে, গ্লুকাগন হরমোন গ্লাইকোজোনোলাইসিস প্রক্রিয়ায় রক্তের গ্লুকোজ বিশিষ্ট করে রক্তস্রোতে পাঠায় ফলে।। রক্তে শর্করার পরিমাণ আবার স্বাভাবিক হয়ে যায়।।
🅿 4 - মাছের সন্তরণে পাখনার গুরুত্ব নির্ধারণ করো।। হাঁটু ও কাঁধে কোন ধরনের অস্থিসন্ধি দেখা যায়।।।
উওর : মাছের সন্তরণে মোট সাতটি পাখনার কাজ বা ভূমিকা থাকে।।
বক্ষ পাখনা : মাছের দেহে বক্ষ পাখনার সংখ্যা দুইটি।। মাছের সন্তরণে বক্ষ পাখনার ভূমিকা হল যখন মাছ গমন করে তখন বক্ষ পাখনার সাহায্যে মাছ জলে ওঠানামা করতে সাহায্য করে।। এবং মাছকে জলে স্থিরভাবে জলে ভেসে থাকতে সাহায্য করে।।
পৃষ্ঠ পাখনা : জলে গমনের সময় মাছকে জল কেটে এগিয়ে যেতে এবং দেহের ভারসাম্য বজায় রাখতে পৃষ্ঠ পাখনা সাহায্য করে।।
পুচ্ছ পাখনা : মাছের গমনের সময় পুচ্ছ পাখনা মাছকে তার দিক পরিবর্তন করতে সাহায্য করে।।
এছাড়াও মাছের দেহে একজোড়া শ্রোণি পাখনা থাকে, যা বক্ষ পাখনার অনুরুপ কাজ করে।। এবং একটি পায়ু পাখনা থাকে যার গমনে বিশেষ কোনো ভূমিকা থাকে না।।
হাঁটু এবং কাঁধে যে ধরনের সন্ধি দেখা যায় তা হল -
আমাদের হাঁটুতে কব্জা সন্ধি এবং কাঁধে বল ও সকেট অস্থিসন্ধি দেখা যায়।।
🔶🔷🔶🔷🔶🔷🔶🔷🔶🔷🔶🔷🔶🔷🔶
দশম শ্রেণির মডেল অ্যাক্টিভিটি টাস্ক || দশম শ্রেণির জীবন বিজ্ঞান মডেল অ্যাক্টিভিটি টাস্ক || দশম শ্রেণীর জীবন বিজ্ঞান মডেল অ্যাক্টিভিটি টাস্ক পার্ট 2 || Model activity task class 10 life science || Model activity task class 10 life science 2021 || class 10 life science || Model activity task
👇👇👇👇👇👇👇👇👇👇👇👇👇👇👇
🅿 1 - একটি ইউক্যারিওটিক ক্রোমোজোমের অঙ্গসংস্থানের চিত্র অঙ্কন করে নিম্নলিখিত অংশগুলি চিহ্নিত করো।।
(ক) ক্রোমাটিড (খ)সেন্ট্রোমিয়ার (গ) নিউক্লিয়ার অর্গানাইজার (ঘ) টেলোমিয়ার।
✅Answer -
class 10 life science model activity task |
🅿 2- প্রাণীদের গমন এর কারণ গুলি কী কী?? ফেক্সর ও এক্সটেনসর পেশির কার্যপদ্ধতি পরস্পরের বিপরীত ধর্মী- - উপযুক্ত উদাহরণের সাহায্যে ব্যাখ্যা করো।।
✅ উওর : -
প্রাণীদের গমন এর প্রধান কয়েকটি কারণ -
খাদ্য সন্ধান : প্রাণীদের প্রধান গমনের উদ্দেশ্য বা চালিকাশক্তি, বা কারণ হিসাবে বলা যেতে পারে তাদের খাদ্য সন্ধানের জন্য গমন করা।।। প্রাণীরা সব সময় নির্দিষ্ট একটি স্থানে তাদের খাদ্য সঞ্চিত অবস্থায় পায় না!! এ জন্য তাদের বিভিন্ন জায়গায় বিভিন্ন সময়ে গমন করতে হয়।।।
আশ্রয় বা বাসস্থান : প্রাণীরা কখনও কখনও নিজেদের ভালো বাসস্থানের সন্ধানে বা আশ্রয় খোঁজার জন্য গমন করে থাকে।।
নিজের আত্মরক্ষা : প্রতিটি প্রাণীরই পরিবেশের অন্যান্য প্রাণী, পরিবেশর বিভিন্ন দুর্যোগ থেকে তাদের বিভিন্ন ভয় থাকে! এজন্য প্রাণীরা নিজেদের প্রাণ রক্ষার্থে একস্থান থেকে অন্য স্থানে গমন করে।।।
প্রজনন : পরিবেশের প্রতিটি প্রাণীরই বংশবিস্তার প্রয়োজন, এজন্য প্রাণীরা তাদের প্রজননের জন্য উপযুক্ত সঙ্গী বা সঙ্গিনী খোঁজার উদ্দেশ্যে একসাথে অন্য স্থানে গমন করে।।।
স্থানান্তর : প্রাণীদের অনেক সময় বিভিন্ন কারণে যেমন তাদের খাদ্যাভাব, অন্যান্য প্রাণীদের সংখ্যাধিক্য, অনউপযুক্ত আবহাওয়া, বিভিন্ন প্রাকৃতিক দুর্যোগ, ইত্যাদি কারণগুলি হলে প্রাণীরা বাঁচার তাগিদে তাদের নিজস্ব স্থান ত্যাগ করতে বাধ্য হয়!! গমনের মাধ্যমে অন্যান্য জায়গায় ছড়িয়ে পড়ে।।
ফেক্সর ও এক্সটেনসর পেশির কার্যপদ্ধতি পরস্পরের বিপরীত ধর্মী- এর উপযুক্ত ব্যাখ্যা -
• ফ্লেক্সন পদ্ধতি দুটি অস্থি ভাজ হতে, ব্ব কাছাকাছি হতে সহায়তা করে।।।
যেমন- বাইসেপস পেশি কুনই সন্ধিকে ভাঁজ হতে সহায়তা করে।।
• অপরদিকে এক্সটেনশন হল সেই পদ্ধতি, যেই পদ্ধতিতে সন্ধিস্থল প্রসারিত হয়!, অর্থাৎ ভাঁজ করা অঙ্গ দূরে সরে যায়।।।
যেমন- ট্রাইসেপস পেশি সংকুচিত হলে ভাঁজ করা হাত সোজা হয়ে, বাইসেপস পেশীর কাছে থেকে আমাদের হাতের মুঠো অনেক দূরে সরে যায়।।
🅿 3- কোশ চক্রের S দশাকে সংশ্লেষ বলা হয় কেন?? বাক্যটির যথার্থতা বিচার করো।। D.N.A- এবং RNA-এর পার্থক্য উল্লেখ করো।।
✅ উওর :
কোশ চক্রের S দশাকে সংশ্লেষ বলার কারণ :
কোশ চক্রের ইন্টারফেজ দশার S দশায় DNA - অনুর সংশ্লেষের মাধ্যমে ডিএনএ - এর দ্বিত্বকরণ ঘটে।। এবং সেইসঙ্গে হিস্টোন প্রোটিন সংশ্লেষ হতে থাকে, এজন্য ইন্টারফেজের S - দশাকে সংশ্লেষ দশা বলা হয়।।।
-
🔶 D.N.A এ এবং R.NA.এ -এর পার্থক্য উল্লেখ করো।।
✅ উওর :
class 10 life science model activity task |
🅿 4- অ্যাড্রিনালিন হরমোন আপৎকালীন পরিস্থিতির মোকাবিলায় গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে - ব্যাখ্যা করো।। ট্রপিক চলন ও ন্যাস্টিক চলন এর পার্থক্য লেখো।।
✅উওর :
⚫ অ্যাড্রিনালিন হরমোনের আপৎকালীন পরিস্থিতি মোকাবিলায় গুরুত্বপূর্ণ ভুমিকা :
স্বাভাবিক অবস্থানে অ্যাড্রিন হরমোন আমাদের দেহের বিশেষ কোন ক্রিয়া করে না, কিন্তু আমাদের দেহে যখন বিভিন্ন আপৎকালীন পরিস্থিতির সৃষ্টি হয়, যেমন রাগ, ভয়, দুশ্চিন্তা, আনন্দ প্রভৃতি উত্তেজনামূলক পরিস্থিতিতে এই অ্যাড্রিন হরমোন খুব দ্রুত ক্রিয়াশীল হয়।। উত্তেজনামূলক পরিস্থিতিতে এই হরমোন স্নায়ুতন্ত্রকে প্রভাবিত করে, দেহের রক্ত চলাচলকে বাড়িয়ে দেয়।। ফলে দেহ স্বাভাবিক পরিস্থিতিতে ফিরে আসে।। অ্যাড্রেনাল হরমোন ব্রংকিওল পেশিকে শিথিল করে তাদের গহ্বরকে প্রসারিত করে।। হাঁপানি সময়ে অ্যাড্রিনাল ব্রংকিওলগুলিকে প্রসারিত করে শ্বাসকষ্ট লাঘব করে।। তাই এসব থেকে বলা যায় যে এডমিন হরমোন আপাদকালীন পরিস্থিতি মোকাবেলায় বিশেষ ভূমিকা পালন করে।।
⚫ ট্রপিক চলন ও ন্যাস্টিক চলন এর পার্থক্য :
( নিজের ট্রপিক চলন ও ন্যাস্টিক চলন চারটি করে পয়েন্ট দেওয়া হয়েছে, সেগুলো তোমরা খাতায়, পার্থক্য আকারে লিখবে, এখানে ডান দিক, এবং বামদিক করে দেওয়া সম্ভব নয়!!)
ট্রপিক চলন ও ন্যাস্টিক চলন এর পার্থক্য :
উদ্ভিদ অঙ্গের চলন : -
• ট্রপিক চলন এ উদ্ভিদ অঙ্গের চলন উদ্দীপকের উৎস বা উদ্দীপকের গতিপথ দ্বারা নিয়ন্ত্রিত হয়।।
• ন্যাস্টিক চলন এ উদ্ভিদ অঙ্গের চলন উদ্দীপকের তীব্রতা দ্বারা নিয়ন্ত্রিত হয়।।।
অক্সিন হরমোনের প্রভাব :
• উদ্ভিদের ট্রপিক চলন, উদ্ভিদের প্রধান হরমোন অক্সিন দ্বারা প্রভাবিত হয়।
• উদ্ভিদের ন্যাস্টিক চলন অক্সিন হরমোন দ্বারা প্রভাবিত হয় না।।।।
চলন এর প্রকৃতি :
• উদ্ভিদের ট্রপিক চলন হল একপ্রকার বৃদ্ধিজ চলন।
• উদ্ভিদের ন্যাস্টিক চলন হল একপ্রকার রসস্ফীতি জনিত চলন।।।
স্থান পরিবর্তন :
• উদ্ভিদের ট্রপিক চলনে উদ্ভিদের সামগ্রিক স্থান পরিবর্তন হয় না।।
• উদ্ভিদের ন্যাস্টিক চলনেও উদ্ভিদের সামগ্রিক স্থান পরিবর্তন হয় না।।
প্রকারভেদ -
• উদ্ভিদের ট্রপিক চলন প্রধানত তিন প্রকার। ফটোট্রপিক চলন, হাইড্রোট্রপিক চলন এবং জিওট্রপিক চলন।।
• উদ্ভিদের ন্যাস্টিক চলন প্রধানত চার প্রকার।
ফোটোনাস্টিক, থার্মোন্যাস্টিক, সিসমোন্যাস্টিক এবং ক্যামোন্যাস্টিক চলন।।
সংযোগস্থল :
• ট্রপিক চলন প্রধানত উদ্ভিদের কান্ড এবং মুলে ঘটে থাকে।।
• ন্যাস্টিক চলন প্রধানত উদ্ভিদের পাতা এবং ফুলের পাপড়িতে ঘটে থাকে।।
🔵🔴🔵🔴🔵🔴🔵🔴🔵🔴🔵🔴🔵🔴🔵
দশম শ্রেণির মডেল অ্যাক্টিভিটি টাস্ক || দশম শ্রেণির জীবন বিজ্ঞান মডেল অ্যাক্টিভিটি টাস্ক || দশম শ্রেণীর জীবন বিজ্ঞান মডেল অ্যাক্টিভিটি টাস্ক পার্ট 3 || Model activity task class 10 life science || class 10 model activity task part 3 || class 10 life science model activity task || class 10 life science model activity task
👇👇👇👇👇👇👇👇👇👇👇👇👇👇👇
🅿 1 - নিম্নলিখিত বৈশিষ্ট্যের উপর ভিত্তি করে অযৌন এবং যৌন জননের পার্থক্য লেখো।।
(ক) জনিতৃ জীবের সংখ্যা, (খ)গ্যামেট উৎপাদন,(গ)
মাইটোসিস বা মিয়োসিস নির্ভরশীলতা।।
কোনো কোনো প্রাণী কোরকোদ্গম প্রক্রিয়ায় জনন সম্পন্ন করে- বক্তব্যটির যথার্থতা বিচার করো।।
✅ উওর:
অযৌন এবং যৌন জননের পার্থক্য -
🔶 জনিতৃ জীবের সংখ্যা :
• যৌন জননের জনিতৃ জীবের সংখ্যা হয় দুটি।।
• অযৌন জননের জনিতৃ জীবের সংখ্যা হয় মাত্র একটি।।
🔶 গ্যামেট উৎপাদন :
• যৌন জননে পুংগ্যামেট এবং স্ত্রী গ্যামেটের সৃষ্টি হয়।।
• অযৌন জননের কোন প্রকার গ্যামেটের সৃষ্টি হয় না।
🔶 মাইটোসিস বা মিয়োসিস নির্ভরশীলতা:
• যৌন জনন মিয়োসিস বিভাজন পদ্ধতির উপর নির্ভরশীল।।।
• অযৌন জনন প্রধানত মাইটোসিস বিভাজন পদ্ধতির ওপর নির্ভরশীল।।
⚫ কোনো কোনো প্রাণী কোরকোদ্গম প্রক্রিয়ায় জনন সম্পন্ন করে- বক্তব্যটির যথার্থতা বিচার -
ইস্ট এবং হাইড্রা নামক প্রাণী কোরকোদ্গম পদ্ধতিতে জনন সম্পন্ন করে।।
ইস্ট হলো এককোশী ছত্রাক।। ইস্টের অসমান বিভাজনের ফলে একটি ক্ষুদ্র কোরক সৃষ্টি হয়।। কোরকটি মাতৃদেহে সংলগ্ন থাকে।। পরে কোরকটি মাতৃদেহ থেকে বিচ্ছিন্ন হয়ে অপত্য ইস্ট গঠন করে।।।
হাইড্রার দেহের বাইরের দিকে কোরক সৃষ্টি হয়।। কোরকটি বৃদ্ধি হলে কোরকের মুখছিদ্র ও তাকে বেষ্টন করে কর্ষিকা সৃষ্টি হয়। পরে কোরকটি মাতৃদেহে থেকে বিচ্ছিন্ন হয়ে অপত্য হাইড্রা গঠন করে।।।
🅿 2 - সপুষ্পক উদ্ভিদের ক্ষেত্রে নিষেক এবং নতুন উদ্ভিদের গঠন কিভাবে হয় তা একটি রেখাচিত্রের সাহায্যে উপস্থাপন করো।। ইতর পরাগযোগের দুটি অসুবিধা উল্লেখ করো।।।।
✅ উওর :
সপুষ্পক উদ্ভিদের ক্ষেত্রে নিষেক এবং নতুন উদ্ভিদের গঠনের রেখাচিত্র : -
- পরাগরেণু -------> পরাগরেণুর গর্ভমুণ্ডে স্থানান্তরণ--------> পুং গ্যামেট ও স্ত্রীগ্যামেটের মিলন ও নিষেক -----> জাইগোট ----- > ভ্রুণ ------- > ফল ------ > বীজ ------ > অঙ্কুরণ --------- > শিশু উদ্ভিদ।।
⚫ ইতর পরাগযোগ এর দুটি অসুবিধা -
1• যেহেতু ইতর পরাগযোগ বাহক এর উপর নির্ভরশীল! সেজন্য অনেক সময় বাহক অভাবে উদ্ভিদের পরাগ যোগ অনিশ্চিত হয়ে পড়ে।।। এজন্য অনেক সময় পরাগরেণুর অপচয় ঘটে।।
2• ইতর পরাগযোগে বিভিন্ন প্রজাতির ফুলের মধ্যে পরাগযোগের ফলে প্রজাতির বিশুদ্ধতা নষ্ট হয়।।। এবং তার সাথে সাথে জনিতৃ জীবেত বৈশিষ্ট্য নিয়ন্ত্রিত হয় না।।
🅿 3 - মাইক্রোপ্রোপাগেশন পদ্ধতিতে " পৃথকীকৃত কোশ বা কলার ছোট টুকরো থেকে কিভাবে এমব্রয়েড তৈরি করা হয় তা ব্যাখ্যা করো।। জননের গুরুত্ব উল্লেখ করো।।
✅ উওর : মাইক্রোপ্রোপাগেশন পদ্ধতিতে " পৃথকীকৃত কোশ বা কলার ছোট টুকরো থেকে এমব্রয়েড তৈরীর পদ্ধতি 5 টি ধাপে সম্পন্ন হয়।।
1 - প্রথমে কোন উপযুক্ত উদ্ভিদের অঙ্গ, কলা বা মুকুল নির্বাচন করা হয়।
2- নির্বাচিত কলা, মুকুল, বা কোশটিকে কালচার মাধ্যমে রেখে বৃদ্ধি ঘটানো হয় এবং তার থেকে ক্যালাস তৈরি করা হয়।।
3- তৃতীয় ধাপে গঠন করা ক্যালাসের বৃদ্ধি ঘটিয়ে ক্যালাস গঠন করা হয়।।
4- চথুর্ত ধাপে এমব্রয়েড থেকে প্ল্যান্টলেন্ট সৃষ্টি করা।।
5 - মাইক্রোপ্রোপাগেশন শেষ পদ্ধতিটি হল, প্ল্যান্টলেন্টগুলিকে পৃথক টবে স্থানান্তর করে, নতুন চারাগাছের সৃষ্টি করা হয়।।।
এবং এভাবেই মাইক্রোপ্রোপাগেশন পদ্ধতিতে " পৃথকীকৃত কোশ বা কলার ছোট টুকরো থেকে এমব্রয়েড গঠনের মাধ্যমে নতুন চারাগাছের সৃষ্টি করা হয়।।
⚫ জননের গুরুত্ব উল্লেখ করো -
1 - বংশবিস্তার :
- জননের মাধ্যমে প্রতিটি জীব তার অপত্য জীব সৃষ্টির মাধ্যমে তাদের বংশ বিস্তার করে।।। এবং নিজস্ব বংশের সংখ্যা বৃদ্ধি করে।।।
2- নিজের প্রজাতির অস্তিত্ব রক্ষা :
- জননের মাধ্যমে জীব তাদের নিজস্ব বংশধর সৃষ্টি করে, এবং নিজস্ব বংশধরদের মাধ্যমে নিজেদের অস্তিত্ব টিকিয়ে রাখে।।।
3 - জীবজগতের ভারসাম্য রক্ষা:
- জননের ফলে জীব নিজস্ব প্রজাতির মৃত জীবের সংখ্যার পূরণ করে।। ফলে পৃথিবীতে জীবজগতে ভারসাম্য বজায় থাকে।।
4 - প্রকরণের উদ্ভব :
- যৌন জননে জীবের মিয়োসিস বিভাজনের সময়, ক্রসিং ওভার ঘটার ফলে জীবের মধ্যে প্রকরণের সৃষ্টি হয় এবং এই প্রকরণ সৃষ্টির মাধ্যমে নতুন প্রজাতির উদ্ভব ঘটে।।।
🅿 রেখাচিত্রের সাহায্যে একটি ফার্নের জনুক্রম ব্যাখ্যা করো।।।
✅উওর :
রেখাচিত্রের সাহায্যে ফার্নের জনুক্রম -
class 10 life science model activity task |
🔶🔷🔶🔷🔶🔷🔶🔷🔶🔷🔶🔷🔶🔷🔶
Clik On This Link 👇👇